Education

কুরআন ও হাদীসে শিক্ষাকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেয়া হয়েছে। “শিক্ষা জাতির মেরুদণ্ড” উক্তির মেরুদন্ডের ব্যাখ্যায় বলা হয়েছে, মানুষের মেরুদন্ড যেমন শরীরের ভারসাম্য রক্ষা ও সার্বিক অঙ্গ প্রত্যঙ্গের সঞ্চালন ও পরিচালনা করে থাকে তেমন মানুষের মনুষ্যত্ব বিকাশমুখি সাবির্কক কর্মকান্ডে শিক্ষা অগ্রণী ভুমিকা পালন করে। এ শিক্ষা হওয়া উচিত অহীভিত্তিক শিক্ষার প্রারম্ভিকা স্থাপনাসহ আর্থ সামাজিক কল্যাণময় সার্বজনীন শিক্ষা। শুধুমাত্র উচ্চ ডিগ্রী ও বিভিন্ন পরীক্ষার সনদ সংগ্রহধর্মী অর্জন-ই শিক্ষা নয়। শিক্ষা সর্বক্ষেত্রে ও সকল পরিবেশে মানুষের অর্জিত জ্ঞানের বিকাশ, বিধিগত বাস্তবায়ন, নি:স্বার্থ সেবাধর্মী ও উন্নত জাতি গঠনের একটি প্রকৃষ্ট মাধ্যমে। এ উন্নত মানবজাতি গঠনে সবদেশ, সবসময় নিরন্তর প্রচেষ্টা চালিয়ে আসছে। 
নানা প্রতিকুলতার মাঝে নিবরাস ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ ইহলৌকিক ও পারলৌকিক ও পারলৌকিক কল্যাণধর্মী একদল মানুষ তৈরির কামনা নিয়ে আল¬াহর মেহেরবানীতে সিক্ত হয়ে আধুনিক বিশ্বের বিভিন্ন দেশের শিক্ষা ব্যবস্থার আলোকে একটি পূর্ণাঙ্গ ও সফল শিক্ষা পদ্ধতি উপহার দিতে দৃঢ় প্রত্যয়ী। আশিসদীপ্ত অগ্রযাত্রার এ মিছিলে সফলতার স্বপ্নিল আভাস নিবরাস চত্বরে বিরাজ করছে। এ প্রতিষ্ঠাান শিক্ষার কাঙ্খিত লক্ষ্যে একদিন পৌছাবে ইনমাআল্লাহ।

শিক্ষা সংক্রান্ত পরিকল্পনা: 
১. মাদরাসাকে মডেল মাদরাসায় রূপান্তরিত করণ
২. মাদরাসার নিজস্ব ক্যাম্পাসের ব্যবস্থা করা 
৩. মাদরাসার ক্যাম্পাস সংখ্যা বৃদ্ধিকরণ 
৪. শাখা পরিচনার জন্য দক্ষ লোক তৈরি করা
৫. নিবরাস ইন্টারন্যাশনাল স্কুল এন্ড কলেজ প্রতিষ্ঠা করা
৬. নিবরাস কারিগরি কলেজ প্রতিষ্ঠা করা 
৭. নিবরাস টিচার্স ট্রেনিং ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠা করা।
৮. নিবরাস মেডিকেল কলেজ প্রতিষ্ঠা করা।
৯. নিবরাস ল্যাংগুয়েজ ইনস্টিটিউকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দান করা। 
১০. নিবরাস মাদরাসাকে আলিম শ্রেণিতে উন্নীত করা। 
১১. বালিকাদের জন্য পৃথক তাহফিযুল কুরআন বিভাগ চালু করা।
১২. নিবরাসের সকল প্রতিষ্ঠানের জন্য নিজস্ব ভবনের ব্যবস্থা করা।